Dhruv Rathee Controversial Video বিজেপি ও ধ্রুব রাঠি ক্রেজ

Dhruv Rathee Controversial Video: ধ্রুব রাঠি একজন স্বনামধন্য, প্রসিদ্ধ, জনপ্রিয় ও সমালোচিত ভারত তথা বিশ্বজনীন বিখ্যাত ইউটিউবার। নরেন্দ্র মোদী বা বিজেপি সরকারের একজন কট্টর সমালোচক ধ্রুব রাঠি বর্তমানে এমনভাবে এমন ধরনের তথ্য মূলক প্রমাণ সাপেক্ষ আলোচনা করছেন। কোন মিডিয়াতে এমন কথাবার্তা শোনা বা দেখা যাচ্ছে না। ইডি আর সিবিআই লেলিয়ে দেওয়ার ভয়ে হয়তো মুখ বন্ধ করে আছে।

ধ্রুব রাঠি শুধু ভারত নয়, আন্তর্জাতিক মহলেও সুনাম অর্জন করেছেন। ১৯৯৪ এ ধ্রুব রাঠির জন্ম ভারতে। সে হিসেবে তার বর্তমান বয়স 30 এই স্বল্প বয়সেই জগৎজোড়া নাম। শুধু রাজনীতি নয় তার অত্যন্ত প্রিয় বিষয় শিক্ষা। হয়তো Dhruv Rathee-র নাম আপনারাও শুনে থাকবেন। তাছাড়াও Dhruv Rathee-র জীবনী বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকেও পেয়ে যাবেন।

Dhruv Rathee Controversial Video:

ডিমনিটাইজেশন, ইলেক্টোরাল বন্ড, মনিপুর থেকে কৃষক বিল, লাদাখ- এ সমস্ত বিষয়ে সরকারের নীরবতা। অথবা ভুল সিদ্ধান্ত ও ভুল উত্তর কিংবা ধরুন সাধারণ মানুষের উপর করের বোঝা চাপানো, অন্যদিকে কর্পোরেট ট্যাক্সে ছাড়- সমস্ত দিকেই তার সোজাসুজি প্রশ্ন এবং ইউটিউব এর ভিডিওতে তার প্রকাশ। আর এখানেই Dhruv Rathee Controversial Videoগুলি বেশি করে ভাইরালও হয়েছে।

Dhruv Rathee Youtube Channel:

তার দুটি চ্যানেল- একটি তার নিজের নামে- ধ্রুব রাঠি। অন্যটি ধ্রুব রাঠি ভ্লগ। কয়েকদিন আগে ডিক্টেটরশিপ নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন তিনি। সেখানে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউয়ার। যদিও তার সমস্ত ভিডিওতেই কয়েক কোটি ভিউ হয় এবং তার সাবস্ক্রাইবের সংখ্যাও প্রায় ১৮ মিলিয়ন। 

বর্তমানে ধ্রুব রাঠি হিন্দি ছাড়াও Dhruv Rathee বাংলা, তামিল, তেলেগু, মারাঠি নিয়ে মোট পাঁচটি রিজিওনাল ল্যাঙ্গুয়েজে চ্যানেল খুলেছেন। মাত্র ডিক্টেটরশিপ- এই একটি ভিডিও আপলোড করেছেন ওই রিজনাল ল্যাঙ্গুয়েজের চ্যানেল গুলিতে। যেমন ধরুন বাংলাতে 16 এপ্রিল একটি ভিডিও আপলোড হয়েছে। মাত্রই ৪-৫ দিনে প্রায় সাতান্ন হাজার সাবস্ক্রাইবার। ধুব রাঠির জনপ্রিয়তা চিন্তা করার মত।

এখন বিজেপি বা মোদী ভক্তদের গায়ে লাগার কথা। সমালোচনা উঠছে। তীব্র আক্রমণ হচ্ছে। দেশদ্রোহী, জার্মান শেপার্ড ইত্যাদি নানান পরিভাষায় যুহরাঠি ভূষিত হচ্ছেন। আসলে ধ্রুব জার্মানিতে থাকেন, তিনি জার্মান গার্লফ্রেন্ড girlfriend Juli Lbrকে বিয়ে করেছেন ইত্যাদি নানান নেতিবাচক কথাবার্তা ওঠে।

Dhruv Rathee যুক্তিবাদী:

কিন্তু Dhruv Rathee ভারতে আসেন না বা ভারতকে ভালোবাসে না বললে ভুল হবে। মানুষের হয়ে, মানুষের জন্য কথা বলা, প্রশ্ন করাতে দেশদ্রোহী বলাটা কতটা যুক্তিযুক্ত? সমালোচনা হোক। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে, যুক্তিতে। মানুষের অহিতকারি পদক্ষেপ, সিদ্ধান্তের সমালোচনা করার জন্য দেশদ্রোহিতার আইনকে ভুল ভাবে কাজে লাগানোতে কি প্রমাণ হয়? দেশের হিতের সর্বাগ্রে যারা থাকে তা হল- সাধারণ মানুষ। তিনি কৃষক হোন, ছাত্র-ছাত্রী, বেকার যুবক-যুবতী, রিকশাওয়ালা বা সবজিওয়ালা। তাদের পাশে দাঁড়ানো, তাদের হয়ে কথা বলাটা যদি বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে আর কিই’বা বলার থাকে? 

কয়েকদিন আগেই অন্য একজন বিখ্যাত ইউটিউবার আকাশ ব্যানার্জীর কাছে ইন্টারভিউ দিয়ে গেছেন। আকাশ তার দেশভক্ত চ্যানেলে সেই ভিডিও আপলোড করেছে। আকাশ ব্যানার্জিও যুক্তি দিয়ে বিভিন্ন শিক্ষামূলক এবং রাজনৈতিক ভিডিও আপলোড করে থাকেষ। তার সাথে আছে নীতিশ রাজপুত। দেখুন ভক্ত হওয়া তো দোষের কিছু না।

Dhruv Rathee Controversial Video

তবে আজ অন্ধভক্তের ছড়াছড়ি। অন্ধ হয়ে হয়ে ভুল কাজগুলোকে মেনে নিলে ভবিষ্যতে নিজে যখন বিপদে পড়বেন তখন আপনি যার ভক্তিতে গদগদ, সেই ব্যক্তিও আপনার বিপদে আসবে না। আপনাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করবে না। বরং বিপদে ফেলবে। বিশেষ করে তিনি যদি রাজনৈতিক নেতা-নেত্রী হন। 

যুক্তিসহ সমালোচনা জরুরী। গণতন্ত্র তবেই বাঁচবে। ভুল স্বীকার করাটাও জরুরী এবং তার নতুন সিদ্ধান্ত এবং পদক্ষেপ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে যাবে। ধ্রুব রাঠি বা আকাশ ব্যানার্জি বা নিতীশ রাজপুত শুধুতো বিজেপির প্রতি সমালোচনামূলক কথা বলে না। কংগ্রেস, বাম দল সকলকেই তো সমালোচনা করেন। একপেশে কথাবার্তা তো বলে না। 

সাম্প্রতিক Dhruv Rathee YouTube Video:

ধ্রুব রাঠির সম্প্রতি নো জব শিরোনামে ভিডিওটি বেরিয়েছে‌ সেই সম্পর্কে একটু আলোকপাত করতে চাইছি। তিনি কোন কোন বিষয়গুলির উপরে জোর দিয়েছে সেগুলোই আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। 

Dhruv Rathee Controversial Video

ভারতবর্ষের শিক্ষিত বেকারদের চাকরির ক্ষেত্র গুলি কি কি? বর্তমানে সরকারি এবং বেসরকারি শূন্য পদের সংখ্যার অবস্থানটা কি রকম? এবং ভবিষ্যতে বেকার শিক্ষিত যুবক-যুবতীরা কোন পথে যেতে পারে? কোন দিশাই গেলে তাদের নিজের ব্যক্তিগত এবং দশ ও দেশের উন্নয়ন সম্ভব সে বিষয়ে এই ভিডিওতে আলোচনা করে হয়েছে। যুক্তি এবং প্রমাণ সহ তার কয়েকটি পয়েন্ট আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। 

  • ১. তিনি ভিডিওটি শুরু করছেন Indian Employment Report রিপোর্ট ২০২৪ অনুযায়ী তিনজন যুবকের মধ্যে একজন বেকার হয়ে বসে আছেন। আনএমপ্লয়মেন্ট রেট ২৯. ১%। এটি কেবল গ্রাজুয়েটদের মধ্যেই।
  • 2. বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানি ৮ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা বাৎসরিক লাভ করছে অথচ ৮ থেকে ১০ হাজার টাকার চাকরি নেই। 
  • ৩. অর্থনীতিতে  ইউএসএ, চায়না, জার্মানি, জাপান, এরপরই ভারতের অবস্থান। ভারত মোট ফাইভ ট্রিলিয়ন ডলার আর্থিক ভান্ডারে প্রবেশ করতে চলেছে। 
  • ৪. হরিয়ানায় উন্নয়ন ও চাকরির জন্য বিজ্ঞাপন চালিয়েছিল বিজেপি দল। কিন্তু হরিয়ানাতে বেকারত্ব সবচেয়ে বেশি। বেকারত্বের শতকরা হার ৩৭.৪%। দেশের সর্বোচ্চ হারে বেকারত্ব রয়েছে এই রাজ্যে। রিপোর্টটি সিএমআই ই এর দ্বারা প্রকাশিত।। 
  • ৫. অনেকে বলছেন কর্মীদের স্কিল নেই। তার মানে শিক্ষা নেই। তাহলে এই সরকারের দ্বারা প্রচারিত স্কিল ইন্ডিয়া ক্যাম্পেন কি ফেল হলো?
  • ৬. MBBS + BDS মিলিয়ে মোট ১ লাখ ৪০ হাজার ভ্যাকেন্সি। অ্যাপ্লিকেশন করছে কুড়ি লাখ। অর্থাৎ ১৫ জনে একজন ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পাচ্ছে। এটা আন্ডারগ্রেজুয়েট এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাহলে কি ইনফ্রাস্ট্রাকচার ঠিক নেই? যদিও দক্ষিণ ভারতের সি এম সি ভেলোরের চিকিৎসা, এ আই জি বা দিল্লির এইমসের মতো চিকিৎসা কেন্দ্রগুলি তাদের সুনাম বজায় রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
  • ৭. ইঞ্জিনিয়ারিং অবস্থা কি? ডাক্তারীপড়াশোনার ঠিক উল্টো অবস্থা। ২০১৭-১৮ সালে ১৪.৬৫ লাখ ভর্তি হয়েছিল। ২০২১-২২এ ১২.৫ লাখ।  ২০১৮-১৯ এ অর্ধেক সিট খালি ছিল, প্রায় ৪৮.৬%। ২০২১ ২২ এ ৩৩% সিট খালি ছিল। 

ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ছাত্র ভর্তির কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে ধ্রুব রাঠি কয়েকটি বিষয় এখানে উল্লেখ করেছেন। যথা-

ক) ইঞ্জিনিয়ারিংএ ভর্তির ফিস অত্যধিক বেশি।
খ) শিক্ষার গুণগতমান অত্যন্ত নিম্নমানের। ফ্যাকাল্টির ক্ষেত্রেও গুণগত মানের অভাব রয়েছে। অনেক সেকালটির পিজি বা পিএইচডি ডিগ্রি নেই। অথচ তারা শিক্ষক হিসেবে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোতে শিক্ষকতা করছেন।
গ) তাছাড়াও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিতে শিক্ষকতার বহু পদ শূন্য রয়েছে। কোন শিক্ষক নিয়োগ হয়নি। ভারতের প্রেস্টিজ ইনস্টিটিউট আইআইটিতে ৪০.৩% শিক্ষকতার পোস্ট খালি রয়েছে। ২০২২ সালে একথা এডুকেশন মিনিস্টার ধর্মেন্দ্র প্রধান নিজেই স্বীকার করেছেন যে আইআইটি তে ৪৫০০ সিট এখনো পর্যন্ত খালি রয়েছে।
ঘ) Lack of Instructure- ২০১৯ সালে এআইসিটিই বলেছে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ৪০ হাজার ছাত্র-ছাত্রীদের সিট কমি দেওয়া হয়েছে। কোথাও কোথাও কোন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে কোন ছাত্র-ছাত্রী আবার ভর্তি হয়নি- এমন খবর রয়েছে। অর্থাৎ পুরো কলেজে ছাত্রহীন অবস্থা। 
  • ৮. মেডিকেলের দেড় লাখ, আইটিআই ২৫ লাখ, ইঞ্জিনিয়ারিং পাঁচ লাখ- মোট প্রায় 39 লাখ। এর মধ্যে অনেক সিট খালি রয়েছে আর প্রতি বছর তিন কোটি ছাত্র-ছাত্রী পাস আউট হচ্ছেন। তাহলে বাকি ছাত্রছাত্রীরা যাচ্ছে কোথায়? হয়তো তারা নরমাল জেনারেল শিক্ষা নিয়ে পড়াশোনা করছেন।
  • ৯. ২০২৩ সিএমআইই(Center for Monitoring Indian Economy private Ltd) রিপোর্ট অনুসারে ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরে ২০১৬ তে ৫১ মিলিয়ন বা ৫ কোটি ১০ লক্ষ লোক চাকরি করত। ২০২৩এ ৩৬ মিলিয়ন বা তিন কোটি ৬০ লক্ষ চাকরি করেছে অর্থাৎ দেখতে পাচ্ছি কর্মী সংকোচন। 
  • ১০. ২০২০ কোভিড থেকে চাকরি হারিয়েছেন কোটি কোটি মানুষ। 
  • ১১. কোম্পানিগুলি তাদের ক্যাম্পেইন বর্তমানে করছে না। অর্থাৎ লোক তারা নিয়োগ করবে না। চাকরি যদি না পায় ছাত্র-ছাত্রীরা তাহলে পড়াশোনা করবে কেন? কলেজগুলি বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর। টিসিএস ছাড়া বাকিদের এমপ্লয়মেন্টের কোন খবর নেই। tcs মাত্র ৫০০ এর সামান্য বেশি জনের মত এমপ্লয়ি নিয়োগ করেছে।
  • ১২. কোম্পানিগুলি লাভের অংক দিন দিন বাড়ার সাথে সাথে কর্মী সংকোচনের হারও বাড়ছে অর্থাৎ নিয়োগ কমছে। 

কোম্পানিগুলির লাভের অংক দিন দিন বাড়ছে, অথচ কর্মী সংকোচন হচ্ছে কেন?

পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে শ্রমিক শোষণ। একজন লোক দিয়ে দুইজন তিনজনের কাজ করিয়ে নেওয়া। আট ঘন্টার কাজ ১২ ঘন্টা ১৪ ঘন্টা পর্যন্ত খাটিয়ে নেওয়া। বেতন ওই একই। পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে মানুষের সুখ দুঃখ বা সুযোগ-সুবিধার দিকে কর্পোরেট সংস্থাগুলি কোন নজর নেই। আর কর্পোর সংস্থাগুলি যে মানুষের দিকে নজর দিচ্ছে না, সরকারেরও সেই কর্পোট সংস্থাগুলির উপর কোন নিয়ন্ত্রণ নেই বরং বাহবা দিচ্ছে। 
  • ১৩. একটি বিশেষ খবর ধ্রুব রাঠি তার ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। কো-অপারেটিভ, হ্যান্ডিক্রাফট ইন্ডাস্ট্রিতে এমপ্লয়মেন্ট যথেষ্ট বেশি। হিন্দুস্তান ইউনিলিভার, তাদের টার্নওভার ৫৮ হাজার কোটি টাকা। এমপ্লয়মেন্ট মাত্র একুশ হাজার। অন্যদিকে হ্যান্ডিক্রাফট ইন্ডাস্ট্রিতে লাভ হচ্ছে ৩২ হাজার কোটি টাকা। এমপ্লয়মেন্ট ৬৯ লাখ। বিষয়টি ভাববার মতো। লাভ বেশি অথচ লোক কম। অন্যদিকে লাভ কম আবার কর্মীর সংখ্যা বেশি। শুধু বেশি নয়, যথেষ্ট বেশি। 

কো-অপারেটিভ স্মল মাইক্রো এন্টারপ্রাইজেস উন্নতি করছে। ফিফটি পার্সেন্ট তারা ইকোনমিক কন্ট্রিবিউশন করছে এবং ৯০% এম্প্লয়মেন্ট দিচ্ছে। 

তছাড়াও বর্তমানে অনলাইনে ছেলে মেয়েরা বাড়িতে বসে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে রোজগারের পথ অনুসরণ করছে। এখানেও কোওপারেটভ ও স্মল ইন্ডাস্ট্রি যুক্ত অবস্থায় থাকছে।

  • ১৪. ভ্যাকেন্সি কিভাবে পূরণ হবে? সেন্ট্রাল গভমেন্ট ৯.৫ লাখ ভ্যাকেন্সি রয়েছে। অন্যান্য রাজ্যে মোট প্রায় ৬০ লাখ শূন্য পদ রয়েছে‌। এই পদগুলিতে নিয়োগ হচ্ছে না কেন? সরকার কি শুধু নিজের লাভই দেখছে? সাধারণ মানুষের হাতে কিভাবে অর্থ তুলে দেওয়া যায় বা চাকরি দেওয়া যায় সে ব্যাপারে কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। সে কেন্দ্রীয় সরকারই হোক বা রাজ্য সরকার। 
  • ১৫. প্রধানমন্ত্রী পকোরা তৈরিকে এমপ্লয়মেন্ট বলছেন। কিন্তু তাদের জন্য গ্যাস, তেলের দাম বা অন্যান্য জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে কর্পোরেট ট্যাক্স ৩০% থেকে কমিয়ে ২২ শতাংশে এনে দিয়েছে এই সরকার। এতে গভমেন্টের এক লাখ কোটি টাকার লোকসান হয়েছে‌। তাতেও কর্পোরেট সংস্থাগুলির উপরে শীতল আশীর্বাদের ছায়া পড়ছে। 

উপসংহার:

উপরের বিবৃতিটি সম্পূর্ণ ধ্রুব রাঠির নো জব ভিডিওটির অনুসরণ করে লেখা হয়েছে‌। আপনারা Dhruv Rathee Controversial Videoগুলি দেখতে পারেন এবং বিভিন্ন রেফারেন্স খুঁজে যুক্তি তক্ক দিয়ে সমালোচনাও করতে পারেন।

Help Your Family and Friends:

Leave a Comment