Ghore Bose Kaj Kore Income: Barite Bose Kaj করে কিভাবে রোজগার বা এই নিবন্ধে Ghore Bose Kaj Kore Income করার কয়েকটি অতি সহজ ও প্রকৃত পদ্ধতি আপনাদের সমানে তুলে ধরবো। প্রিয় বন্ধুরা, অনুরোধ পুরো লেখাটা পড়বেন। তবেই এর মর্ম বুঝতে পারবেন।
Ghore Bose Kaj Kore Income | Barite Bose Kaj করে কিভাবে রোজগার করা যায়?
পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের যুবসমাজ বেকারত্বের জ্বালায় জর্জরিত। চাকরির দরখাস্ত কোন কাজ করার পরিবেশ বিনষ্ট। ব্যবসা করবেন? কী ব্যবসা করবেন খুঁজতে খুঁজতে সময় অতিক্রান্ত। হয়তো খুঁজে পেলেন। স্থান চাহিদা সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে যার অর্থ আছে তার কাছে ব্যবসা শুরু করাটা অনেকটা সহজ হলো। অথবা যাদের কোন ব্যবসা আছে তারা নতুন সমসাময়িক চাহিদা এবং আধুনিকমনস্ক তাই নতুন ভাবে ব্যবসা শুরু করলেন। সমস্যার অনেকটাই সমাধান হলো।
কিন্তু যাদের কোনো কিছুই নেই। আছে শুধু সামান্য পড়াশোনা, আর আছে সামান্য কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা। আমি আর যে তাদের জন্য বলব- কিভাবে Ghore Bose Kaj Kore Income ের সাথে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন। আর তাদের জন্য বলব যাদের আছে বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রী আছে, কিন্তু কম্পিউটারও ইন্টারনেট চালানোর অভিজ্ঞতা নেই। নেই কোন চাকরি অথবা নেই কোন কাজ। কিভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন ইন্টারনেট দুনিয়ায়?
আজ তাদের জন্য বলব যারা আংশিক বা সম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠিত, কিন্তু নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান। আরও বেশি আত্মনির্ভরশীল হতে চান অতিরিক্ত রোজগারের মাধ্যমে। অর্থাৎ সকলের জন্যই আমার এই আর্টিকেলটি কাজে দেবে আশা রাখি।
কেবল যুবসমাজ নয়, সকল স্তরের মানুষ যুবক-যুবতী, তরুণ-তরুণী এমনকি অবসরপ্রাপ্তরাও আমার লেখাটি পড়ে উপকৃত হবেন আশা রাখি আর এখানেই আমার সার্থকতা।
তাহলে আসুন জেনেনি- বাড়িতে বসে কিভাবে আপনার সময়ের সঠিক ব্যবহার করবেন। যাদের হাতে প্রচুর সময়, তারা সম্পূর্ণ সময়ের সদ্ব্যবহার করুন। যাদের হাতে সামান্য সময় তারাও আনন্দ সহকারে ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ এর ব্যবহারের মতো কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করুন Ghore Bose Kaj Kore Income করে রোজগারের পথ প্রশস্ত করুন।
বন্ধুরা কাজ করতে হবে। কাজ না করলে স্তব্ধ হয়ে যাবে পৃথিবী। কর্মই মুখ্য ফলাফল প্রদান করে। কাজ করুন। স্বনির্ভর হয়ে আনন্দলাভ করুন, সুস্থ থাকুন।
বর্তমান একবিংশ সমসাময়িক জটিল অর্থনৈতিক পরিবেশের বাড়িতে বসে সহজে রোজগার(Ghore Bose Kaj Kore Income) রাস্তাটি প্রশস্ত করার জন্য নিচের কয়েকটি পথ দেখে নিন:-
- ১. ইউটিউব:
বন্ধুরা আপনারা ইউটিউবে ভিডিও দেখেন দেখেন। নানান সিনেমা, গান আনন্দ পান। কোন শিক্ষা পান। অজানা অনেক কিছু জানতে পারেন।
কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন, আপনার মধ্যে যে অদ্বিতীয় ক্রিয়েটিভিটি বা প্যাশন আছে, যা আপনার অন্তর্নিহিত সততার সাথে জড়িয়ে আছে, কারও ক্ষেত্রে সেটা ঘুমিয়ে আছে।
আপনি সঠিক জায়গা পাচ্ছেন না সেটা প্রকাশ করার। চিন্তা নেই ইউটিউব হচ্ছে সেই জায়গা বা প্ল্যাটফরম যেখানে আপনি আপনার অন্তরের সেই প্রতিভাকে কাজে লাগান। আসুন ইউটিউবার হোন। তৈরি করুন ভালো ভিডিও। আপলোড করুন ইউটিউব প্লাটফর্মে। আপনার ভিউয়ার এর সংখ্যা বাড়ান, সাবস্ক্রাইবার বাড়ান। সৃষ্টি করুন নিজস্ব পরিচয়, আইডেন্টিটি। কারো কাছে হাত পাততে হবে না। তৈরি হবে নিয়মিত রোজগারের পথ।
আপনি যেটা জানেন, আপনি যেটা গভীরভাবে বুঝতে পারেন, ভাই আপনার বিষয় যদি অনন্য হয় আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না। ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন। এডসেন্স এপ্লাই করুন। আপনার ভান্ডার পড়তে থাকবে ডলারে।
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার জন্য এবং কিভাবে ভিডিও তৈরি করবেন আগামী সংখ্যায় জানাবো। আর যদি আপনি আগে থেকে জেনে থাকেন তাহলে জানবেন আপনি অনেকটা রাস্তা এগিয়ে গেছেন।
- ২. ব্লগিং-
আপনি কি লিখতে পারেন? কোন বিষয় সম্পর্কে লেখার দক্ষতা থাকলে আপনি তৈরি আছেন। একটু বিষয় হলে সৃষ্টি স্বতন্ত্র হয়। আপনার চলার পথটাও স্বতন্ত্র হবে। ভিউয়ার ফ্যান ফলোয়ারের সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকবে। সত্যি বলছি আপনার একাউন্টে অবশ্যই রোজগারের পথ প্রশস্ত হবে। এক অনন্য অনুভূতি তৈরি হবে। আপনার কনফিডেন্স লেভেল উর্দ্ধগামী হবে।
বন্ধুরা হতাশ হবেন না। হয়তো এখন মুমূর্ষ হয়ে বসে আছেন। চাকরির আশায় হন্যে হয়ে ঘুরেছেন। ফরম এর ফরম ফিলাপ করেছেন। পরীক্ষার খরচ দিয়ে যাচ্ছেন। অনেক টাকা ধ্বংস হয়েছে। সরকারি বা বেসরকারিযে কোন চাকরি পেলে হয়তো উতরে যাবেন তা জানি। চাকরির ফরম ফিলাপ করুন। এক্ষেত্রেও আপনার মধ্যে সঞ্চিত হচ্ছে কিছু অভিজ্ঞতা। সেগুলো ফেসবুকে বা হোয়াটসঅ্যাপে শেয়ার না করে, শেয়ার করুন আপনার ব্লগে। সত্যি বলছি পাল্টে যাবে আপনার ভবিষ্যৎ।
আপনি হয়তো জানেন না, জানেন না অমিত আগরওয়াল বা হর্ষ আগারওয়াল এর নাম। এরা কিন্তু চাকরি ছেড়ে বর্তমানে ভারতীয় প্রফেশনাল ব্লগার। পাল্টে দিয়েছেন ব্লগিং-এর চলার পথ। ব্লগার এর আগে এদের জন্যই প্রফেশনাল শব্দটি বসেছে নির্দ্বিধায়।
বন্ধুরা শুরুতে ব্লগ একেবারে বিনা খরচে শুরু করুন। পরে আমার মত টাকা খরচে সিদ্ধান্ত নেবেন। আমার ব্লগ কিন্তু বিনা খরচায় নয়। এর জন্য প্রতিবছর সামান্য খরচা করতে হয়। যদি খরচ করে ব্লগসাইট তৈরি করতে চান, তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন কমেন্টের মাধ্যমে। আমি তৈরি করে দেব।
আপনাকে প্রাথমিক অবস্থায় বিনা খরচায় ব্লগ সাইট তৈরি করার পরামর্শ দেব। সাধারণের জন্য বিনা খরচায় যে প্লাটফর্মগুলো ব্যবহার করবেন সেগুলি হল ব্লগার, ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা, টামবলার, মিডিয়াম ইত্যাদি ইত্যাদি।
প্রথম তিনটি বেশ। পপুলার শুরুতে গুগুল ব্লগারে যান। একটু অভ্যস্ত হলে ওয়ার্ডপ্রেস। তাছাড়া যে কোন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। তবে খরচা করলে আমি সবসময় ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করতে বলব।
কিভাবে ব্লগ সাইট তৈরি করবেন এবং কিভাবে সেখানে রোজগার হয় পরে কোন সংখ্যায় তা নিয়ে আলোচনা করব সঙ্গে থাকবেন বন্ধুরা।
- ৩. ফ্রিল্যান্সিং-
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ চাকরিকেও টক্কর দিতে পারে। স্বাধীনভাবে যে কোন কোম্পানি সংস্থার হয়ে কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়। আপনি কোন কোম্পানির বা সংস্থার অধীনে স্থায়ী অথবা অস্থায়ীভাবে সংযুক্ত নন। আপনি বাধ্য নন সেই কোম্পানির হয়ে কাজ করতে। আপনার যখন ইচ্ছা হবে তখনি আপনি তার হয়ে কাজ করবেন সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে। আপনার কাজ যদি তাদের ভালো লাগে তাহলে বারবার আপনাকে তারা যোগাযোগ করবে। এতে আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করবে। চুক্তি হবে আপনি টাকা পাবেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ কর্ম-
i.লেখা-
বিশেষ করে আর্টিকেল লেখার জন্য ফ্রিল্যান্সিং এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্থানীয় খবরা-খবর বা কোন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখার জন্য কোম্পানি বা কোন সংস্থা তাদের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেয়। সেখানে আপনি আপনার নাম নথিভুক্ত করে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট খুলে আপনার লেখা পোস্ট করতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার লেখার দক্ষতা থাকতে হবে।
মাস কমিউনিকেশন এর উপর কোর্স করা থাকলে অতি উত্তম। না থাকলে লেখার দক্ষতা থাকলেও আপনি সহজে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করে রোজগার করতে পারেন।
ii. টাইপ করার কাজ-
ফ্রিল্যান্সিংয়ের এক অন্যতম কাজ হল টাইপ করার কাজ। এটি অত্যন্ত সহজ। যে কেউ এই কাজ করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটে বিভিন্ন প্রজেক্ট দেখে নিয়ে বিড দিতে হয়। প্রথম দিকে কজ পেতে দেরি হলেও আপনার প্রোফাইল চমকদার হলে ভবিষ্যতে কাজের অভাব হবে না।
ii. ওয়েব ডিজাইনিং,সফটওয়্যার ডেভেলপার গ্রাফিক্স ডিজাইনিং-
এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ওয়েব ডেভেলপার বা ডিজাইনিং এর কাজ জানতে হবে। যারা এ বিষয়ে দক্ষতা তারা অবশ্যই জানবেন কিভাবে তার ডিজাইন কোন কোম্পানিকে বিক্রি করতে হয় এ বিষয়ে বিস্তারিত বলার প্রয়োজন মনে করছি না কারণ আমি অতি সাধারণ বেকার যুবক-যুবতী তরুন-তরুনীদের সম্ভব হবার পরামর্শ দিচ্ছি।
iii. ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেটর-
আপনি কি বিভিন্ন ভাষায় পারদর্শী অনেক না হলে মাত্র তিনটি ভাষা বিশেষ করে ইংরেজি হিন্দি এবং বাংলা ভাষায় দক্ষতা থাকলে অবশ্যই উইকিপিডিয়া বা বিভিন্ন একই সাইটের ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে কাজ করতে পারবেন বাড়িতে বসে।
iv. স্ক্রিপ্ট এডিটর-
বিভিন্ন সাইট আছে যারা কেবলমাত্র বড় বড় স্ক্রিপ্ট সাইটে ছেড়ে দেয় ডাটা হিসেবে সেগুলো করার জন্য এডিটর প্রয়োজন আপনার সেই ভাষার প্রতি দুঃখ থাকলে অবশ্যই এই কাজটা করার টাইম হিসেবে পছন্দ করতে পারেন।
এছাড়াও নানান ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ রয়েছে। যার যে কাজে দক্ষতা রয়েছে তিনি সেই প্রজেক্টে হাত দেবেন।
- ৬. অনলাইন টিচিং-
আপনি কি প্রাইভেট টিউটর অথবা টিউশনি পড়ানোর কথা ভাবছেন। হয়তো আপনি টিউটরের সুনাম অর্জন করেছেন। একডাকে আপনাকে অনেকেই চেনে আপনার লোকালয়ে অথবা আপনি টিউশনি পড়ানোর কথা ভাবছেন। চাকরি খুঁজেছেন হন্যে হয়ে। প্রাইমারি হোক অথবা উচ্চ বিদ্যালয়। খুঁজে যান। এটা আপনার প্রায়োরিটি হতেই পারে। অথবা ডিএলএড সার্টিফিকেট নিয়ে বসে আছেন। সিটেট বা পাস করেছেন।
কিন্তু স্কুলে চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যা ও কোর্ট কেসের কথা বলে আপনাকে বিভ্রান্ত করার কাজ আমার নয়। আপনি গৃহশিক্ষকতা কাজটাকে আরও উন্নতি অর্থাৎ হাইটেক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমার পরামর্শ নিতে পারেন। অথবা আপনার ইচ্ছা।
তবে আমি অবশ্যই বলব আপনার গৃহশিক্ষকতা প্রসার প্রচার এবং সুনাম বৃদ্ধি পাবে। কেবলমাত্র আপনার নিকটস্থ ছাত্র-ছাত্রীরাই নয়, আপনার অজানা অচেনা ছাত্র-ছাত্রীরাও আপনার সাইট এর প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং আপনার অনুগত ছাত্র হয়ে পড়বে।
কিভাবে আপনার সাইট তৈরি করবেন, কিভাবে নোটস আপনার সাইটে রেখে পেমেন্ট এর মাধ্যমে তারা তা ডাউনলোড করবে, তার সবই জানাবো ভবিষ্যতে এবং শীঘ্রই। আপনি আপনার স্টাডি মেটেরিয়াল তৈরি রাখুন।
তাছাড়া আপনার সাইটটিকে ভিউ করলেও যে আপনার রোজকার বাড়বে সে বিষয়ে জানাবো, ধৈর্য্য রাখুন।
- ৭. ই বুক রাইটিং-
যারা কবিতা বা গল্প উপন্যাস বা যেকোন বিষয়ের উপর প্রবন্ধ, পরামর্শমূলক লেখা নিয়মিত লেখেন। আপনার ডায়েরি খাতার পাতায় পড়ে আছে। প্রকাশক করছেন ফেসবুকে। অন্য কোথাও আপনার লেখা ছাপানো হয়েছে অথবা ছাপানো হয়নি, হতাশ হয়ে ফিরছেন।
আসুন লেখা গুলি লিখুন। নিজেই নিজের লেখা প্রকাশ খন্ড প্রকাশ করুন আপনার বই।
আর সব আপনাকে জানাব কিভাবে ইবুক লিখতে হয় এবং কত সহজে লেখা যায়। আপনি শুধু আপনার লেখাগুলি গুছিয়ে রাখুন। যেকোনো কাজের শুরুতে ধৈর্য, ভবিষ্যতের ফলাফল দেবে। আজ থেকেই আপনার বই সেল হতে লাগলো এটা সম্ভব নাও হতে পারে। অর্থাৎ হয় না ধরে নিতে হবে। তবে হাল ছেড়োনা বন্ধু বরং ধৈর্যসহকারে যা করণীয় সে কাজগুলো করে যেতে হবে। শেষ চুড়ায় পৌঁছবার জন্য।
- ৮. ই-কমার্স স্টোর-
আপনি কোন প্রোডাক্ট সেল করেন? অফলাইনে আপনার কি কোন অফলাইন স্টোর আছে। আপনার বাড়িতে অথবা অন্য কোন জায়গায় বাজারে আপনি যদি নিজে কিছু হ্যান্ড মেড জিনিস তৈরি করতে পারেন অথবা আপনার এলাকায় আঞ্চলিক কোন বস্তুর প্রচলন আছে। সে নিয়ে আপনার স্টোর তৈরীর পরিকল্পনা আছে। তাহলে একটি ই-কমার্স তৈরি করতে পারেন। অ্যামাজন ফ্লিপকার্টের মতো এত জটিল না হলেও অত্যন্ত আধুনিক একটি ই-কমার্স সাইট তৈরি করে আপনি আপনার প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন এবং রোজগারের পথ প্রশস্ত করতে পারেন।
এ সম্পর্ক আপনাকে আমি আগামী দিনে অল্প অল্প করে আমার সাধ্যমত মতামত এবং সাইট তৈরি করার বিভিন্ন টেকনিক পরিবেশন করে যাব।
বিস্তারিত জানুন- অতি সহজেই বাড়িতে বসে মেয়েদের কাজ।
বন্ধুরা সঙ্গে থাকুন ধৈর্য্য রাখুন। কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাবেনই। আপনার নিজের উপর আস্থা আর বিশ্বাস দুটোই বৃদ্ধি পাবে আজ থাক। বন্ধুরা অন্যদিন অন্য কোন বিষয়ে হাজির হব।
আবারো সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আর্টিকেল টি ভালো লাগলে মন্তব্য বক্সে অবশ্যই মন্তব্য করুন এবং আপনার মতামত জানান।
Amar name mallika hazra amake akta blog khule din
Your email is not working.