Tips for Good and Healthy Life of Your Child in 2022 | এই কাজগুলো না করলে বাচ্চার ক্ষতি হতে সময় নেবে না

আজকের প্রতিবেদনে রয়েছে আপনার সন্তানের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থের উন্নয়নে কিছু সাধারণ মন্তব্য(Tips for Good and Healthy Life of Your Child)। আশা করি উপকারে আসবে। বর্তমান প্রজন্মের বাবা মা’রা ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া, শরীর নিয়ে যারপ্রনাই চিন্তিত। আমরা যারা চল্লিশ বা তার উর্ধে, ছোটবেলার দিন গুলি সামনে এলেই ভাবি কতি না কষ্টের জীবন ছিল আমাদের। কিন্তু নিজের সন্তানের জন্য আর সেই কষ্ট দিতে মন চায় না। বুকটা হু হু করে ওঠে। আশেপাশের পরিবেশ, অন্য দম্পতির সন্তানদের সাথে নিজের সন্তানের তুলনা ইত্যাদি নানান কারনে অতি আদর দিয়ে কি জানি কার যেন ক্ষতি করে ফেলছি মনে হয়। আর এ সব নানান বিষয় আমাদের সন্তানদের সশরীর ও মন সাংঘাতিকভাবে বিপর্যস্ত হ্যে পড়ছে।

যৌথ পরিবারে একসঙ্গে বসে খাওয়ার রীতি এখন প্রায় বিরল দৃশ্য। এর বদলে আমরা পেয়েছি অনু পরিবার। একেঅপরের থেকে বিচ্ছিন্ন এক একটি দ্বীপ। দিনে ২-৩ বার এক সঙ্গে বসে খাবার খাওয়ার মধ্য দিয়ে গড়ে উঠা পারিবারিক সুসম্পর্ক লুপ্তপ্রায়। বর্ত্মান একক পরিবারে মুষ্টিমেয় কয়েকজন সদস্যও একসঙ্গে বসে খাবার স্ম্য পান না। কর্মব্যাস্ততা, মোবাইল স্ক্রলিং নিমজ্জনে কেটে যাওয়া দিন রাত ইত্যাদি অনেকাংশে দায়ী। ফোনে মুখ গুঁজে খাবার থালা নিয়ে নিজের বেডরুমে চলে যান, কেউ টিভির পর্দায় চোখ আটকে রেখে খাবার খান। এর ফলে অতীতের খাবার টেবিলের সেই খোশগল্পরা নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছে বইয়ের মধ্যেই। কবে ঘুম ভাঙবে জান নেই কারো। স্বাভাবিক ভাবেই ঢিলে হচ্ছে পারস্পরিক সম্পর্কের বন্ধন।

কিন্তু এক সঙ্গে বসে খাবার খাওয়ার গুরুত্ব স্বীকার করেছে বিজ্ঞানও। বলা হচ্ছে, এর ফলে বাচ্চাদের মানসিক ও শারীরিক উন্নতি সাধন সম্ভব। ভাবছেন একসঙ্গে বসে খেলে কী এমন অসাধ্য সাধন হবে?
গত ২ দশকের নানান সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে যে, প্রতিদিন কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে স্ক্রিন থেকে দূরে সরিয়ে রেখে এবং আহারের সময় পরস্পরের সঙ্গে কথা বলার মধ্য দিয়ে পরিবারের প্রতিটি সদস্য, বিশেষত বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ সম্ভব।

এক সঙ্গে বসে খাবার খাওয়ার উপকারিতা-

সঠিক খাদ্যাভ্যাস শেখার এক অন্যতম পদ্ধতি-

একটি সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, পরিবারের প্রতিটি সদস্য বিশেষত কিশোর-কিশোরীরা এক সঙ্গে বসে খাবার খেলে তাদের সামগ্রিক ডায়েট ভালো হয়। যে সমস্ত কিশোর-কিশোরীরা পরিবারের সঙ্গে বসে খাবার খায়, তাঁরা ফাস্ট ফুড ও শর্করা যুক্ত খাবারের পরিবর্তে অধিক পরিমাণে ফল এবং সবজি খেয়ে থাকে।

​গভীর মনোসামাজিক বিষয় প্রতিরোধ করে-

এ হল ২০১৫ সালে ক্যানাডিয়ান সমীক্ষকদের একটি রিভিউ। সেখান থেকে জানা যে, পরিবারের সঙ্গে বসে আহার গ্রহণ করলে কিশোরদের খাবারের বিশৃঙ্খলা, মদ্যপান ও অনুপযুক্ত খাদ্যবস্তুর সেবন, হিংস্র ব্যবহার, অবসাদ এবং আত্মহত্যার চিন্তা ভাবনা প্রতিরোধ করা যায়। রিভিউ থেকে জানা গিয়েছে যে, কিশোরীরা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বসে খাবার খাওয়ার উপকারিতা উপভোগ করতে চেয়েছেন।

​স্থুলতার সম্ভাবনা কমে যাবে-

জার্নাল অফ পিডিয়াট্রিকসে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে যে, পরিবারের সঙ্গে বসে আহার করা এবং সথূলতা কম করার মধ্যে প্রত্যক্ষ সম্পর্ক রয়েছে। ১০ বছর পর এর সুফল লাভ করা যাবে। এই সমীক্ষায় বলা হয় যে, প্রতিটি পরিবারকে প্রতি সপ্তাহে এক বা দুবার এক সঙ্গে বসে খাবার খাওয়া উচিত। এর ফলে পরবর্তী জীবনে তাঁদের সন্তানরা ওজন বৃদ্ধির সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারবে।

সন্তানের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পারে-

খাবার খাওয়ার সময় কথাবার্তার মাধ্যমে সন্তান অভিভাবক ও বয়োজ্যেষ্ঠদের কাছ থেকে যে নিরাপত্তা অনুভব করতে পারে, তা তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়, এমনই মত প্রকাশ করেন স্ট্যানফোর্ড চিলড্রেনস হেল্থ-এর বিশেষজ্ঞরা। সন্তানের কাছ থেকে তাদের দিন কেমন কাটল, তারা কী করল ইত্যাদি জানতে চাওয়ার মধ্য দিয়ে আসলে আপনারা তাদের বুঝিয়ে দিচ্ছেন যে, তারাও গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনারা তাদেরও সম্মান করেন। বাচ্চাদের নিজের খাবার টেবিল নিজে বেছে নিতে দিন। পাশাপাশি খাবারের প্রস্তুতি সংক্রান্ত কিছু কাজ যেমন খাবার পরিবেশন বা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ করতে দিন।

​যোগাযোগের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে-

২০১৮ সালে একটি সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে যে সমস্ত পরিবারের ৬ বছরের বাচ্চাদের খাবার টেবিলের অভিজ্ঞতা সুখপূর্ণ এবং ইতিবাচক, তারা ১০ বছর বয়সে এসে তার সুফল লাভ করে। সাধারণ স্বাস্থ্য ও ফিটনেসের পাশাপাশি খাবার টেবিলে সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর বিষয় কথোপকথন তাদের সমৃদ্ধ করে তোলে এবং তাদের যোগাযোগের স্কিল বাড়ায়।

​সাইবার বুলিং – এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারবে বাচ্চারা-

১৯০০০ ছাত্রদের ওপর সমীক্ষা চালায় জামা (JAMA) পেডিয়াট্রিকস। সাইবার বুলিং, অ্যাংসাইটি, অবসাদ এবং সাবস্ট্যান্স অ্যাবইউসের স্পষ্ট উপস্থিতি চিহ্নিত করা হয় সেখানে। আবার ৫ জনের মধ্যে ১ জন সাইবার বুলিং – এর শিকার ছিল। তবে সপ্তাহে চার বা তার চেয়ে বেশি দিন ধরে যে বাচ্চারা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বসে খাবার খায়, তাদের মধ্যে সাইবার বুলিং জনিত সমস্যা কম দেখা যায়। কারণ পরিবারের সঙ্গে দৈনন্দিন যোগাযোগ অভিভাবকদের গাইডেন্স এ ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে।

আরো পড়ুন-

একান্নবর্তী পরিবার ও অনু পরিবার এবং সমাজ
সদ্যজাত শিশুর প্রতি অমানবিক আচরণ
চাঁদা তোলার ভালো-মন্দ
ভারতীয় সমাজে নারীর অবস্থান
বয়স্ক মা-বাবাকে অবহেলা- ভয়ানক অপরাধ

Tips for Good and Healthy Life of Your Child in Winter-

বাচ্চাদের জন্য শীতকাল কাটানো অত্যন্ত কঠিন সময়। যে সমস্ত স্থানে শীত খুব বেশি পড়ে সেখানে বাচ্চাদের প্রায় গৃহবন্দি করে রাখেন মা-বাবারা। তবে শীতকালে তাদের এন্টারটেন করা এত সহজ নয়। কিন্তু এখানে এমন কিছু আইডিয়া ভাগ করে নেওয়া হল, যার সাহায্যে শীতকাল আনন্দে কাটতে পারে।

স্বেচ্ছাসেবকের কর্ম-

এর জন্য কোনও খরচ করতে হবে না এবং পরিবর্তে আপনার সন্তান আনন্দিত হবে। এটি মজাদার বাচ্চাকে মানসিক ভাবে কোনও কাজের সঙ্গে জড়িয়ে রাখবে। এক্ষেত্রে নিজের সন্তানের পুরনো খেলনা বা শীতের জামাকাপড় বিতরণ করতে পারেন, পথশিশুদের সঙ্গে খেলাধুলো করতে পারেন। তবে যা-ই করুন না কেন, তার মধ্য দিয়ে নিজের সন্তানকে সুশিক্ষিত ও দায়বদ্ধ করে তুলুন।

বাচ্চাদের এন্টারটেন করার ও ব্যস্ত রাখার সর্বাধিক সাধারণ এবং উৎকৃষ্ট উপায় হল আর্ট ও ক্রাফ্ট। বাড়িতে পড়ে থাকা খালি বোতল, শিশি, কোনও রঙিন কাগজ ইত্যাদি ব্যবহার করে নানান ক্রাফ্ট করতে পারেন। পেপার ক্রাফ্টে অল্প বয়সি শিশু বা বাচ্চাদের সঙ্গে সঙ্গে অভিভাবকরা মেতে উঠতে পারেন। ক্রাফ্টের মাধ্যমে বাচ্চাদের মধ্যে মোটোর স্কিলও গড়ে তোলা যাবে। বোনাসে পাবেন সন্তানের সঙ্গে কাটানো বিশেষ মুহূর্তের স্মৃতি।

খেলাধুলো করে দিন রাত কাটানো –

যে কোনও বয়সের সন্তান হোক না-কেন, তার সঙ্গে শীতের কোনও একটি রাত বাড়িতে খেলাধুলো করে কাটিয়ে দিতে পারেন। এই সুযোগে ফোনের স্ক্রিন থেকে মুখ সরাতে পারবেন তাদের। পাজাল, মোনোপলি, হাউসি, চাইনিস চেকার-সহ নানান বোর্ড গেমের আয়োজন করুন। তবে এই সমস্ত খেলার মধ্যে পাজাল গেম সবচেয়ে ভালো, কারণ এর ফলে শিশুর চিন্তাভাবনা তীক্ষ্ণ হবে, সমস্যা সমাধানের বিষয় দক্ষ হয়ে উঠবে তারা।

শীতের কারণে সন্তানকে বাইরে পাঠাতে ভয় পেয়ে থাকলে তাদের নিজের সঙ্গে রান্নাঘরে ব্যস্ত করে রাখুন। তাদের পছন্দের খাবার তৈরি করার পরিকল্পনা করুন এবং তাদের কাছ থেকেই সাহায্য চান। বেকিংয়ের শখ থাকলে কেক, কুকি ইত্যাদি বানাতে পারেন। আবার পিৎজা বানাতে হলে চিজ গ্রেট করা, স্প্রেড লাগানোর জন্য সন্তানদেরই বলুন। লুচি-তরকারির তৈরি করার পরিকল্পনা করে থাকলে, বাচ্চাদেরই আলুর খোসা ছাড়াতে বলুন, ময়দা মাখতে বলুন। নানান সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, অল্প বয়স থেকে বাচ্চারা যদি রান্না করার কাজে অংশগ্রহণ করে, তা হলে তাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের স্কিল জন্ম নেয়।

সার্কাস বা মেলায় বেড়াতে নিয়ে যান

শীতকালে নানান দিকে সার্কাস বা মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তার ওপর ক্রিসমাস বা নববর্ষ উপলক্ষে নানান অনুষ্ঠানও আয়োজিত হয়। সময়-সুযোগ বুঝে বাচ্চাদের সঙ্গে এমনই কোনও সার্কাস, মেলা বা অনুষ্ঠানে যাওয়ার পরিকল্পনা করুন।

আশপাশে কোথাও ঘুরেও আসতে পারেন

বাড়ি থেকে কয়েক ঘ্ণ্টার দূরত্বে ঘুরতে যাওয়ার মতো কোনও স্থান থাকলে, শীতের যথাযথ পোশাক সঙ্গে রেখে ঘুরে আসতে পারেন। এই ২ দিনের ঘোরায় বাচ্চাদের একঘেয়েমি কেটে যাবে এবং তারাও আনন্দ পাবে।

What Food to be Served in Winter for Good and Healthy Life of Your Child?

শীত পড়ে গিয়েছে। আনন্দের মরশুম। সকলেই বেশ উপভোগ করবেন এই সময়টি। যদিও এই বিশেষ সময়েও নিজের পরিবারের খুদে সদস্যটার দিকে একটু বেশিই নজর দিতে হবে। কারণ এই সময়ে ছোটদের ইমিউনিটি (Child Immunity) অনেকটাই কমে যায়। তাই তাঁদের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে উপায় কোথায় ভাবছেন? কোনও চিন্তা নেই, বাচ্চার ডায়েটে কয়েকটি খাবার যোগ করতে পারলেই সমস্যা সমাধান সম্ভব বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আসুন শীতের সেই সকল খাবার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-

​গুড়-

খাবারের পুষ্টিগুণ খুবই ভালো। তাই বিশেষজ্ঞদের দাবি, বাচ্চাকে কোনও মিষ্টি খাবার খাওয়ানোর সময় সেই খাবারে পরিমাণ মতো গুড় মিশিয়ে দিন। গুড়ে থাকা নানান উপকারী উপাদান যা কাশি, ইনফেকশন, ফুসফুসের সমস্যা দূর করতে পারে। ভাবছেন কোন খাবারে গুড় মেশাবেন? চিন্তা নেই, গুড়ের পায়েস বানিয়ে ফেলুন। তবে মনে রাখবেন, ভালো জায়গা থেকে খাঁটি গুড়় কিনবেন। তবেই মিলবে পুষ্টি। শরীর থাকবে ভালো। ছবি সৌজন্যে: নবভারত টাইমস

​স্যুপ-

শীতের ঠান্ডা পরিবেশে ধোঁয়া ওঠা স্যুপ (Soup) খেতে কার না ভালো লাগে! আশাকরি আপনার বাচ্চাও এই খাবারটি ভালোই পছন্দ করে। শাক, সবজি, মাংস সহযোগে ভালো করে স্যুপ বানান। এই খাবার থেকে ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সবই মিলবে। বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তাই আজই বাচ্চার ডায়েটে যোগ করুন এই খাবার।

ডিম

কম পয়সায় এমন পুষ্টির ভাণ্ডার সত্যিই আর কোথাও মিলবে না। এরমধ্যে থাকা প্রোটিন, ভিটামিন ও অন্যান্য খনিজ শরীরের নানান উপকার করে। বাচ্চার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ডিম । তাই যে কোনও ঋতুতেই খাবারের তালিকায় রাখতেই হবে ডিম। তবে ডিম ভাজা খাওয়া চলবে না। কারণ ভাজা ডিমে কোনও পুষ্টিগুণ থাকে না। সেক্ষেত্রে খেতে হবে সিদ্ধ ডিম। তবেই মিলবে পুষ্টি।

​আমলকী-

আয়ুর্বেদে আমলকীকে নিয়ে মাতামাতির শেষ নেই। এই ফলের মধ্যে থাকা উপাদান শরীরের প্রায় যাবতীয় সমস্যা মেটাতে পারে বলেই মনে করেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। এই ফলে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি যা বাড়ায় ইমিউনিটি। এছাড়া এই ফলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নানান রোগ প্রতিরোধ করতে পারে। তাই বাচ্চার ডায়েটে অবশ্যই রাখতে পারেন একটি করে আমলকী । কাঁচা আমলকী স্বাদের কারণে খেতে সমস্যা হলে আমলকী শুকিয়ে খান।

Disclaimer- উপরিউক্ত সমস্ত খাবারই যথাযথভাবে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে তারপর গ্রহণ করা উচিত। না হলে আপনার শিশুর অনাক্রমতার(Child immunity) বদলে বাচ্চার ক্ষতি হতে স্ময় নেবে না। অর্থাৎ হিতে বিপরীত হতে পারে। খাদ্য দ্রব্য মানুষ ভেদে প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। অতএব ঝুঁকি আপনার নিজের। এ বিষয়ে এই সাইট কোনভাবেই দায়ি থাকবে না।

​সমস্যা এড়াতে চাইলে-

বাচ্চাকে ভালোমতো গরম জামাকাপড় পরান। তার টিকা যেন ঠিক সময়ে নেওয়া হয়, সেই দিকে খেয়াল দিন। আর বাচ্চাকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার কথা ভাবলে নিতে হবে বিশেষ কিছু সতর্কতা। আর এই সময়ে বাচ্চার কোনও সমস্যা হলে ফেলে রাখবেন না। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিন। তবেই আপনার বাচ্চা ভালো থাকবে। আর আপনিও থাকবেন নিশ্চিন্তে।

Help Your Family and Friends:

Leave a Comment