tআমরা কি এই সমস্যাগুলোর(Social issues in India) প্রসঙ্গে কোনো আলোচনা বা প্রশ্ন তুলবো না?
মানুষের একটা সাধারন মতামত থাকে- পুরনো শিক্ষাব্যবস্থায় ভালো ছিল, সিলেবাস ভালো ছিল, পাঠক্রম ভালো ছিল। তুলনায় বর্তমান শিক্ষায় নেমে এসেছে এক নৈরাজ্য।
সরকারি হাসপাতালে সাথে বেসরকারি এবং ভারতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবার সাথে বিদেশি স্বাস্থ্যপরিসেবার প্রসঙ্গও আসে।
কর্মসংস্থানে আলোচনার মধ্যে কর্মক্ষেত্রের সংকোচন, অনিযুক্তি, বেকারত্ব, উৎপাদন বন্ধ, শ্রমিক স্বার্থবিরোধী প্রসঙ্গ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্যভাবে স্থান পায়।
রেশন ব্যবস্থায় যে সমস্ত দ্রব্য সামগ্রী বিতরণ হয় তার গুণগতমান, পরিমাপ ইত্যাদিও সর্বসাধারণের মনে উদয় হয়।
দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি সাধারণ মানুষকে কেবল বিব্রত নয়, মানসিক অবসাদের দিকে ঠেলে দেয়।
গৃহস্থালি নিরাপত্তাহীনতা থেকে বহির্জগতের মহিলা নিরাপত্তা আমাদের সমাজের অন্ধকার নিয়ে এসেছে।
লিঙ্গ বৈষম্য সমাজের পরতে পরতে মরিচিকার মতো এক কঠিন পর্দার আচ্ছাদন ফেলে রেখেছে। এই সমস্যা বাড়ী পরিবেশ থেকে কর্ম সংস্থা স নানান ক্ষেত্রে অবস্থান করে।
আমলাতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার দীর্ঘমেয়াদি কার্য পরিচালনার পদ্ধতিগত ত্রুটি এবং তারসাথে করাপশন(Corruption Problem) এক সখ্যতা সূত্রে আবদ্ধ।
সম্পদ সৃষ্টিতে সমস্ত মানুষের যোগ্দান না থাকলে, অযোগদানকারী মানুষেরা কেবলই নিরপেক্ষ বস্তুতে পরিণত হয়।
ব্রাহ্মন-শুদ্র, বৈশ্য-শূদ্রদের মধ্যে ভেদাভেদ বর্তমানে অনেকাংশে আর্থিক বৈষম্যের কারণে হয়ে থাকে।