Rabindranath Thakur Kabita | সহজপাঠে রবীন্দ্রনাথ | Respect on 22 Shrabana

Rabindranath Thakur Kabita (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা), গান বা নাটক, প্রবন্ধ, নাটক, উপন্যাস, গল্প যা কিছু রচনা করাল মহামারীর বিষাক্ত বাতাসে এক দিকে হৃদয় পদ্মে ভ্রমর গুঞ্জনে স্বস্তির আশ্বাস। অন্যদিকে আনুষ্ঠানিক উদযাপনে স্থিমিত শিখা আলোক বিকিরণে তার অপারগতা জানিয়েছে গত বছর এবং এবছরও রবীন্দ্রজয়ন্তীতে। স্কুল কলেজ ক্লাব বা অন্যান্য সংস্থা ও বাহ্যিক অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রজয়ন্তীতে কবির কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। কবি আপনি আমাদের হৃদয়ে থাকুন। প্রয়োজন নেই জাঁকজমকের জমায়েত। শুধু জন্মজয়ন্তীর আরম্ভর নয়, সারা জীবনের পাথেয় হয়ে শান্তির বাণী, মন ও শরীরের সকল অন্ধকার গলির আলোক উৎসব হয়েই আছেন।

তোমাকে নিয়ে ভাবতে বসলে কেবলই গীতবিতান সামনে এসে হাজির হয়। গূঞ্জে ওঠে মনোকুঞ্জে তোমার চিরন্তন সবুজ গীত। না আজ সে সব থাক। আর কিছু বলি কবিতা নিয়ে। কবিতার মধ্যে খুঁজে ফিরি সেই মুক্তোবীজের শ্বাশত স্ফটিক উজ্জল নক্ষত্ররাজি।

Rabindranath Thakur Kabita | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় সোনা ঝড়া রোদ-

সেই কবে তোমার কবিতার সাথে মিলিয়েছি মন। ছুঁয়েছে পদতল। সেই কবে- সেই সহজ পাঠ। আজও চিরন্তন বাণী বেজে যায় আকাশে বাতাসে। 

‘অ আ  শেখেনি সে কথা কওয়া। ই ঈ বসে খায় ক্ষীর খই।’ থেকে শুরু থেকে শেষ। শেষ যেন নয়, অনন্ত সুধারসে বারবার অবগাহনে আস্বাদন সুমধুর প্রেম, ভালোবাসা, সীমাহীন শান্তিলতা।

সহজ পাঠের রবীন্দ্রনাথের কবিতা গুলি | Rabindranath Thakur Kabita in Sahaj Path-

সহজ পাঠের রবীন্দ্রনাথের কবিতা গুলি তখন পড়ে গেছি অবলীলায়। পড়েছি, মুখস্ত করেছি। বিদ্যালয় মুখস্ত বলেছি। ব্যস।

  •  ‘কুমোর পাড়ার গরুর গাড়ি-
    বোঝাই করা কলসি হাঁড়ি।’ বা
  • ‘ছুটির দিনে কেমন সুরে
    পুজোর সানাই বাজায় দূরে,…
    …তিনটে শালিক ঝগড়া করে
    রান্না ঘরের চালে।’

কিছু বুঝতাম কি তা নয়, বুঝেছি। অতি সহজ সরলতায়। কবিতা থেকে কবিতা, ছড়া থেকে ছড়া এক স্রোত, এক ঢেউ নিয়ে এসে কত সহজে মুখস্ত করিয়ে দেয় তার গঠন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ঐ সহজপাঠ তাই যেন আসমুদ্রহিমাচল হয়ে সামনে হাজির হতে লাগল। এ তো শুধু ছোটদের প্রারম্ভিক বই নয়, এ যে বয়স্কদের হৃদয় নাড়ানো, হেলিয়ে দেওয়ার সাংঘাতিক ঢেউ।

সহজ পাঠের পাতায় পাতায় এক ধারাবাহিক গাঁথুনি। শুধুই বাল্যকালের পড়ামুখী একটু টাকায় নয়। তরুন যৌবন থেকে শুরু করে বৃদ্ধ অনন্ত অবসরের অশ্রুধারায় স্নাত পরম বন্ধুর সমান। সে বন্ধু পাশে থাকে। কথা বলে। অশান্তি সময় সান্তনা দেয়। ধৈর্য ধরা শেখায়। ভুল পথে গেলে হাত ধরে সঠিক পথ দেখায়।

‘কাল ছিল ডাল খালি, আজ ফুলে যায় ভরে, বল দেখি তুই মালি, হয় সে কেমন করে?’ এ কি শুধুই ছড়ার লাইন? এ সামাজিক বোধের জাগরণ। সেই ছোটবেলায় আমাদের মনের এক কোণে কখন বাসা বেঁধেছিল, আমরা জানি না। কিন্তু এখন বুঝি তাল প্রয়োগে জীবনের স্বাভাবিক ধারাবাহিকতা, জন্ম বৃদ্ধি বেড়ে ওঠার বিকাশ, বিজ্ঞান। কবি আমাদের বাল্যকালেই সত্যের বীজ বপন করেছিলেন।

সহজ পাঠের রবীন্দ্র কবিতা সহজ ছন্দ, সহজ-সরল বোঝাপড়া, সহজ-সরল কাহিনীর ভেতরে সামাজিক সচেতনতা শিশু মনের গভীরে কাব্য প্রেমের খোরাক। আর এই কাব্যপ্রেম থেকেই আসে শিশুমনে সৃষ্টি, উদ্ভবের আকাঙ্ক্ষার বীজ। তবে সবার ক্ষেত্রেই একই ধরনের আকাঙ্ক্ষা, চাহিদা তৈরি হবে সেটা নয়। কারও কারও হয়, কারক বা সময়ের সাথে সেখানে ঝরে যায়।

যেমন- ‘হাট’ কবিতাটির মধ্যে গ্রাম্য হাটের একটি স্বাভাবিক বিভিন্ন ক্রিয়া-কলাপের ছবি যা মাত্র একটি ক্যানভাসে কত সহজে ধরা পড়ে। হাটের মধ্যে ক্রেতা-বিক্রেতা ও সামগ্রির আদান-প্রদানের রকমারি পটগুলি একটি কোলাজ।

‘ঐখানে মা পুকুর-পাড়ে, হিজল গাছের বেড়ার ধারে…….
…….কাঠবেড়ালি লেজটি তুলে, হাত থেকে ধান খাবে।’

মায়ের সাথে শিশু সারা জীবনের প্রীতি, প্রেম, ভক্তি ও নিরাপত্তার পাঠটি যেভাবে সুচারু ভাবে ফুটে ওঠে যা সারা জীবনের মূল্যবোধের পাঠ। তাছাড়া কেবল শিশুমনে নয়, প্রকৃতি প্রেম ও পশু পাখিদের প্রতি ভালোবাসা বড়দের জন্যও তে কত জরুরি তার স্বাভাবিকতাকে বলে বোঝানোর অপেক্ষা রাখে না।

কর্মই জীবন ধারা সচলতার চাবিকাঠি-

কর্ম ধারার প্রতি কবির অগাধ আস্থা, শ্রদ্ধা। কর্ম জীবন ধারার চাবিকাঠি। সামাজিক উন্নয়নের এক মহৎ উপাসনা। তার প্রতি কবির গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মানের জন্য শশ্রীনিকেতনের জন্ম। গ্রামীণ শিল্প, সৃষ্টির হাত ধরে আত্মনির্ভরতার শক্ত ভিত।

‘আমি যে রোজ সকাল হ’লে
যাই শহরের দিকে চ’লে
তমিজ মিঞার গোরুর গাড়ি চ’ড়ে;
সকাল থেকে সারা দুপুর
ইঁট সাজিয়ে ইঁটের উপর
খেয়াল মত দেয়াল তুলে গড়ে।’

শহরের সঙ্গে গ্রামের মিলন। গ্রামের সঙ্গে শহরের মিলন- গড়ে ওঠে সামাজিক মিলনের এক সুনিবিড় বন্ধন। কেউ অপরিহার্য নয় এককভাবে। একে অপরের পরিপূরক। তাই সকল স্থানের উপস্থিতি ও অনিবার্যতায় টিকে রাখার মূলমন্ত্র। রবীন্দ্রনাথ তার কবিতায় যে পাঠ তিনি ছোট মনের মধ্যে রোপন করেছেন স্বাভাবিকতায়।

কবির একদিকে কলম চলে ছন্দের তালে তালে, অন্যদিকে অন্য হাতে ধরা রং-তুলি। এঁকে চলেছেন যাবতীয় দৃশ্যপট। ছাত থেকে পাখির চোখ দিয়ে অবলোকন করছেন+

‘সমস্ত দিন ছাত পিটুনি
গান গেয়ে ছাত্ পিটোয় শুনি,
অনেক নীচে চলছে গাড়ি ঘোড়া।’

কবি আর সুর এক অবিচ্ছিন্ন মিলন স্তম্ভ। দাঁড়িয়ে আছে অবলীলায়। তার থেকে ঠিকরে পড়ে জ্যোতি। এমন কোন বিষয় নেই যেখানে কবি সুর খুঁজে পাননি।

‘বাসনওয়ালা থালা বাজায়;
সুর করে ওই হাঁক দিয়ে যায়,
আতাওয়ালা নিয়ে ফলের ঝোড়া।’

এই কবিতার প্রতিটি লাইনে একজন রাজমিস্ত্রি, একজন কর্মীর মুখ দিয়ে কেমনভাবে অন্তরে দৈনন্দিন জীবনযাপনের সূচি নকশা এঁকেছেন। ভাবলে অবাক লাগে একজন কর্মী তার কাজের মধ্যেই কেমন আশেপাশের সমাজের অন্যান্য অংশের কর্মীদের ছবি দৃষ্টি এড়ায় না। মধ্যে ধরে রাখে। প্রতিটি শ্রমিকের প্রতি, পারস্পরিক কাজের প্রতি শ্রদ্ধার অপরিসীম প্রকাশ।
তার সাথে আছে প্রকৃতির প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ।

‘রোদ্দুর যেই আসে প’ড়ে
পুবের মুখে কোথা ওড়ে
দলে দলে ডাক দিয়ে কাকগুলো।’

ভারার শব্দের অর্থ জানেন? কবিতার লাইনগুলো তখন পড়েছি। আপনিও পড়েছেন। তখন কি বুঝেছিলাম?

‘আমি তখন দিনের শেষে
ভারার থেকে নেমে এসে
আবার ফিরে আসি আপন গাঁয়ে–‘

ছোট বয়স অর্থে মনের মধ্যে রাজা-রানী, রাক্ষস খোক্ষস, সোনার কাঠি, রুপোর কাঠি, ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমীদের এক মিলন মেলা। রূপকথার গল্পের প্রতি অগাধ টান। সেই টানের জোরে শিশুমনে ছন্দ তালের কবিতাগুলি অতি সহজে প্রবেশ করে। নৃত্য করে ওঠে অবলীলায়।

ছুটির দিনে কেমন সুরে
পুজোর সানাই বাজাই দূরে,…
…দূরে কাদের ছদের পরে
ছোট্ট মেয়ে রোদ্দুরে দেয়
বেগুনি রঙের শাড়ি।

রোদ্দুরে দেওয়ার ছবি কবির সাথে সাথে আমাদেরও দোলায়।  

‘চেয়ে যে চুপ করে রই-
তেপান্তরের পার বুঝি ওই,
মনে ভাবি ঐখানেতেই
আছে রাজার বাড়ি।
থাকতো যদি মেঘে-ওরা
পক্ষীরাজের বাচ্ছা ঘোড়া
তক্ষনি যে যেতেম তারে
লাগাম দিয়ে ক’ষে;
যেতে যেতে নদীর তীরে
ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমীরে
পথ শুধিয়ে নিতাম
আমি গাছের তলায় বসে।।’

অবাক হই কবির শব্দ চয়নে। ‘তুমি কেমন করে গান কর হে গুনি’ কবির গানের কথা থেকেই বলি-
‘আকাশ-পারে পুবের কোণে
কখন যেন অন্যমনে
ফাঁক ধরে ঐ মেঘে,
মুখের চাদর সরিয়ে ফেলে
বন্ধ চোখের পাতা মেলে
আকাশ উঠে জেগে।

দুটি ছবি কেমনভাবে একে অপরের সাথে এক নিবিড় বন্ধন গড়ে তুলেছে। একদিকে মেঘের ফাঁক অন্যদিকে মুখ থেকে চাদর সরিয়ে ফেলে বন্ধ চোখের পাতা মেলে এক আলো, এক বিন্দু বিন্দুতে মিলন। মেঘের ফাঁক, বন্ধ চোখের পাতা, আকাশ আলো আর চোখের মধ্যে সখ্যতার সান্নিধ্য।

‘ছিঁড়ে যাওয়া মেঘের থেকে
পুকুরে রোদ পড়ে বেঁকে,
লাগায় ঝিলিমিলি।
বাঁশ বাগানের মাথায় মাথায়
তেঁতুল গাছের পাতায় পাতায়
হাসায় খিলিখিলি।

কত সহজ আর স্বাভাবিকতায় মেঘের আগে ছিঁড়ে যাওয়া দুটি শব্দ বসে। কাগজ ছেঁড়ে জামা কাপড় ছেঁড়ে, মেঘ ছেঁড়ার ধারণা কবির  মনেই জন্ম নেওয়া সম্ভব। যদিও আমরা মেঘভাঙ্গা শব্দটি ব্যবহার করি মুষলধারে বৃষ্টি বর্ণনায়। এও এক কাব্যিক বর্ণনা।

তেঁতুল পাতা একশিরার দুপাশে সুন্দর সমারোহে অবস্থান করে। এক সারিবদ্ধ চিত্র তুলে ধরে। যে পাতা হাসে খিলি খিলি। খিলি খিলি একক নয়। শব্দ দুটি বহুবচনের মধ্যে অবস্থানে অসংখ্য তেতুল পাতা একসাথে হাসিটিকে কবি কেমন ভাবে ব্যবহার করলেন।

আরো কত কি। সহজপাঠ রবীন্দ্র কবিতাগুলি বিস্তারিত। তার হয়তো এক লেখায় বর্ণনা করা সম্ভব নয়। তার সৃষ্টি এক অসীম সীমানা ছাড়িয়ে অনন্তলোকের উদ্দেশ্যে সকলকে পৌঁছে দেয়।

ঘুমের মধ্যে রবীন্দ্রনাথের কবিতা-

ঘুমের মধ্যে আসে যতসব আজগুবি ছবি। কোভিদ সপ্নেও কলকাতা যে এমন রূপ পরিগ্রহ করে তা ছড়িয়ে পড়ে আমাদের স্বপ্নে। কলকাতা মহানগরীর গমন তার কাব্যিক ছন্দবদ্ধ গমন। শব্দের সাথে শব্দের মিলন। শব্দের সাথে কংক্রিটের বন্ধন। কংক্রিটও কবিতা হয়ে ওঠে।

কলকাতা চলছে আপন খেয়ালে। বাড়িঘর গন্ডারের স্বরূপ প্রাণ ধারণ করেছে। রাস্তা অজগর সাপ? রাস্তার কাজ চলতে দেওয়া, চলতে থাকা। অজগরের জীবনের সাথে রাস্তার সহাবস্থান আমাদের কোনো সন্দেহের উদ্রেক করে না। কখনো মনে হয় না একদিকে নির্জীব অন্যদিকে জীব সম্পূর্ণ পৃথক কোন ছবি।

হাওড়া ব্রিজের গঠন এক অদ্ভুত সৃষ্টি। তা মে বিছের মত আমাদের মনে আসে ঠিকই, কিন্তু কবি যে কত সহজে কত অবলীলায় হাওড়া ব্রিজকে বিছের সঙ্গে তুলনা করবেন অবাক হতে হয়।

‘স্টিমার আসিছে ঘাটে, প’ড়ে আসে বেলা-
পূজার ছুটির দল, লোকজন মেলা….
…চলিল গোরুর গাড়ি, চলে পালকি ডুলি,
শ্যাকরা-গাড়ির ঘোড়া উড়াইল ধুলি।

এ কবিতা কেবলই শিশুমনের পূজার ছুটি পড়ার যে আনন্দ উদ্বেলিত মনকে ছন্দোবদ্ধ করে তোলে তাই নয়, সারা বছরের কর্মজীবনে মধ্যে ব্যস্ততা পরিশ্রমের পর প্রশান্তির ছুটির যে আরাম তার সুচারু বর্ণনা সকল মানুষের অবসরে উদ্দেশ্যে মিলিত সমারোহ।

শ্রমজীবি মানুষের কথা-

এখানেও নানান পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকশ্রেণীর বাড়ি ফেরার তাড়া। মনের আনন্দ, পুজোর ছুটি উপভোগের মাধুর্যের মুহূর্তগুলি আবারও এক ক্যানভাসে কোলাজ।

কবির সময়ে পুজোর ছুটির সময় মানুষের ব্যবহার্য জিনিস পত্রের সাথে আমাদের বর্তমান সময়ের জিনিসপত্রের সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য গুলি সহজে পাশাপাশি রেখে তুলনা করার এক সহজের মধ্যে বৈচিত্র্যময় সহায়।

পরিবহন ব্যবস্থার সাথে কবির যেন একটা বন্ধুত্বের সম্পর্ক। মানুষকে এ ব্যবস্থায় এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পৌঁছে দেয়। তেমনি এক সামাজিক স্তর থেকে অন্য সমাজে তেমনভাবে স্থান করে দেয়।

মহাজনী নৌকা, জাহাজ, ডিঙ্গি নৌকা, গোরুর গাড়ি ধারাবাহিকতায় ঘুরেফিরে কত কবিতায় আসে। নদীর সাথে, মাটির সাথে প্রকৃতির কোনায় কোনায় কবি বিচর-ণ সখ্যতার বন্ধন দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর। মানুষের সাথে মানুষের মিলন। রুজিরুটি লক্ষ্যে বিভিন্ন পেশার মানুষ পরিবহনের উপকরণের ব্যবহারে সারাদিনে এক দু’বার মনোভাবের আদান-প্রদানে হালকা হওয়ার শান্তি ছায়া।

আরো পড়ুন- পরিযায়ী শ্রমিকদের সমস্যা
ভারতীয় সমাজে লটারি টিকিটের প্রভাব
নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধির কারন
ভোটে জেতার পর নতুন পার্টতে যোগদান কতটা যুক্তিযুক্ত?
পরিযায়ী শ্রমিক কিন্তু পরিযায়ী নেতা নয় কেন?
পেট্রোলের দাম বৃদ্ধি- সামাজিক প্রভাব
নেপোটিজম এর বাংলা অর্থ এবং এর ভয়াবহতা

বলার শেষ নেই-

রবীন্দ্রনাথের সহজ পাঠের কবিতাগুলি(Rabindranath Thakur Kabita of Sahaj Path) শুধুই কবিতা বা ছড়ার মধ্যে আবদ্ধ রেখে, গণ্ডি কাটতে মন চায় না। বড়রা বড়দের কবিতায় মগ্ন হয়।  ছোটরা ছোটদের। এ সীমাবদ্ধতা স্থবিরতা শুধু। মনে প্রশান্তি জন্য বড়দের  ও সহজপাঠ’কে সুখপাঠ্য হিসেবে তুলে নি। এর গভীরে হীরে মুক্ত খুজে আনার চেষ্টা করি। আপনারাও সহজ পাঠ পড়ুন। অশান্তির আবহে প্রশান্তি পাবেন নিশ্চিত। আমার শ্রদ্ধা, আমার ভালোবাসা ২২ শে শ্রাবনের প্রাক্কালে(Respect on 22 Shrabana)। প্রণাম তোমায়। ধন্যবাদ।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *